আহাদ চৌধুরী আওয়ামী লীগের জন্য ১৯৯৬ ২০০১ টার্মে কি করেছে না করেছে,
সেটি বড় কথা নয়। মুক্তিযোদ্ধা সংসদের চেয়ারম্যান হয়ে প্রকৃত
মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য তিনি কি করেছে সেটাই বড়। লাল বই করে মুক্তিযোদ্ধাদের
জীবনে লাল বাতি জ্বালিয়েছেন। আর ভাতা প্রদান করেছে শেখের বেটি। আহাদ
চৌধূরীর পৈতৃক সম্পত্তি নয় যে তিনি ইচ্ছে করলেন আর ১০ হাজার টাকা করে ভাতা
প্রদান শুরু করলেন। আর সে ভাতা কি আসল দরিদ্র্য মুক্তিযোদ্ধাদের ঘরে
যাচ্ছে?তাঁদের ট্যাক্স দিতে হচ্ছে কমান্ডারদের। ট্যাক্স দিতে হচ্ছে জামূকায়। ট্যাক্স দিতে হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক দুর্নীতির আখড়া মোজাম্মেল হকের বাড়ীতে।এদের কারো চরিত্র সম্পর্কে আমার চেয়ে আপনার ধারনা বেশী নয় ভাইয়া। সচিবালয়ে
১৯ বছর এই দুর্নীতির স্বর্গ রাজ্যে চাকুরী করে সব জেনেছি চিনেছি। জাতিরজনক
বঙ্গবন্ধু থেকে জিয়া এরশাদ খালেদার শাসন। মুক্তিযুদ্ধ কে নিয়ে আমার মত করে
এতটা কেউ ঘাটেনি, আমি চ্যালেঞ্জ করে বলছি। অল্প বয়সে প্রেমে পড়লে যা হয়,
আমারো তাই হয়েছে।
আপনি রাগ করলে কিছু করার নেই। আহাদ চৌধূরীর
কারনেই আজ আমার নাম তালিকায় নেই। দ্বারে দ্বারে ঘুরতে ঘুরতে এক সময় ক্লান্ত
হয়ে ঘুমিয়ে পড়েছি। এর সব কিছুর জন্য আহাদ চৌধুরী দায়ী। তাকে জবাব দিতে
বলেন। সে আমার বন্ধু তালিকায়ও আছে।
ক্যাপ্টেন
তাজ, রেদোয়ান আহমেদ, আহাদ চৌধুরী হেলাল মোর্যশেদ কারো চরিত্র সম্পর্কে
আমার চেয়ে আপনার ধারনা বেশী নয় । সচিবালয়ে ১৯ বছর এই দুর্নীতির স্বর্গ
রাজ্যে চাকুরী করে সব জেনেছি চিনেছি। জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু থেকে জিয়া এরশাদ
খালেদার শাসন। মুক্তিযুদ্ধ কে নিয়ে আমার মত করে এতটা কেউ ঘাটেনি, আমি
চ্যালেঞ্জ করে বলছি। অল্প বয়সে প্রেমে পড়লে যা হয়, আমারো তাই হয়েছে। আপনি রাগ করলে কিছু করার নেই। আহাদ চৌধূরীর কারনেই আজ আমার নাম তালিকায়
নেই। দ্বারে দ্বারে ঘুরতে ঘুরতে এক সময় ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়েছি। এর সব
কিছুর জন্য আহাদ চৌধুরী দায়ী। তাকে জবাব দিতে বলেন। সে আমার বন্ধু তালিকায়ও
আছে।
আওয়ামী লীগের নেতা মন্ত্রী ভক্ত অনুরাগী এবং মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষ
শক্তির সকল ব্যক্তিত্বের মধ্যে অধ্যক্ষ আহাদ চৌধুরী মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর
সাথে বেঈমানী ও প্রতারনা করেছেন সব চেয়ে বেশী। নিজের করেছেন দুর্নীতি আর
নেত্রীকে তথ্য দেয়া অন্যভাবে। কাজে ও কর্মে আহাদ চৌধূরীর কোন মিল ছিল না।
যা'নেত্রী অনুভব করতে পারেন নি। তিনি অনেক বিশ্বাস করেছিলেন।এই শঠ প্রতারক মিথ্যাবাদি লুটেরাকে আবার আপনারা ক্ষমতায় দেখতে চান?মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা প্রবর্তন করেছেন শেখের বেটি আর সুবিধা নিয়েছে আহাদ চৌধুরী। সে বলছে তাঁর চেয়ারম্যান থাকাকালীন সময়ে ভাতা ও সুযোগ সুবিধা শুরু হয়। তাহলে ত মুখ খুলতেই হয়ঃ আহাদ চৌধূরীর বাবার সম্পত্তি থেকে ভাতা প্রদান
করছে? আহাদ চৌধূরীর বাপের ক্ষমতা আছে দুই টাকা মুক্তিযোদ্ধাদের প্রদান
করার? ভোটের বদলে জুতা নিক্ষেপ করুন এই চোর ডাকাত লুটেরাদের। আহাদ
চৌধূরীর কোন অধিকার নেই ভোট চাইবার এবং পুনরায় জামূকার চেয়ারম্যান হবার।
অন্যদিকে জামূকার বৈধতা নিয়েইত প্রশ্ন উঠবে ইনশাহ আল্লাহ্। দেশে এলেই
দেখাবো।
No comments:
Post a Comment